যেসব সময়ে দোয়া করা
এছাড়াও দোয়ার শর্তাবলী ঠিক রেখে দোয়া কবুল হওয়ার অধিক সম্ভাবনাময় সময় ও ক্ষেত্রগুলোর প্রতি লক্ষ্য রেখে দোয়া করা। যেমন-
১. ভোর রাতে দোয়া করা।
২. যে কোনো নামাজের সেজদায় দোয়া করা।
৩. রোজা অবস্থায় দোয়া করা।
৪. ইফতারের আগ মুহূর্তে ইফতারি সামনে নিয়ে দোয়া করা।
৫. সফর অবস্থায় দোয়া করা।
৬. আজান ও ইকামতের মাঝামাঝি সময়ে দোয়া করা।
৭. জুমার দিন আসরের পর থেকে মাগরিবের মাঝামাঝি সময়ে দোয়া করা।
এভাবে নিজ বাবা-মা ও নেককার-পরহেজগার ব্যক্তিদের কাছে দোয়া চাওয়া। আশা করা যায়, মহান আল্লাহ এসব পদ্ধতি ও ওসিলা গ্রহণকারীর সব হালাল ও বৈধ দোয়া কবুল করবেন। ইন শা আল্লাহ।
আল্লাহ তাআলা মুসলিম উম্মাহকে উল্লেখিত উপায় ও পদ্ধতি অনুসরণ ও অনুকরণ করে দোয়া করার তাওফিক দান করুন। আমিন।